Saturday 24 May, 2008

নতুন বই


সারা শরীরে যৌবনের গন্ধ মেখে তুমি এলে,
তোমারই জন্মের রজত-জয়ন্তীতে;
পৃথিবীর সমস্ত রহস্যকে নিজের শরীরের
প্রতিটি উপত্যকায় সঞ্চিত করে।
তোমার মলাট খুলে আমি পড়লাম,
সুদূর মহাবিশ্বের অচেনা অজানা সুন্দরী নেব্যুল্যাদের কথা;
রাতের গোপন সার্থক অন্ধকারে।
আর পূর্ণিমা চাঁদ জাগে পয়োধর-য়্যারেট প্রান্তরে!
তোমার প্রতি অঙ্গ প্রতিটি বিভঙ্গ আমায় শেখালো
সেক্সের সহজ পাঠ;
সিক্সটে-নায়ন পজেশ্নে হাতেখড়ি হলো।
( উ: মা মনে পড়ে না, সেই সব পড়া তুমি দেখেছো কি না, আমাদের চুমকুড়ি শুনেছো কি না - প্লিজ মা লিপস্টিক-স্টেন দেখে রাগ করো না! )
স্যুপায়ন-শরীরের প্রতিটি স্বতণ্ত্র অনুভবে, কান পেতে শুনলাম, পৃথিবীর গান।
আর প্রাণ ভরে নিলাম, য়্যাম্যাজনিয়্যান রেন্ফরেস্টের আঁধার-লাগা চুলের, সোঁদা লাজুক গন্ধে।
তোমার শরীরের প্রতিটি পাতাই পড়লাম, অনন্ত বার, অনন্ত কাল ধরে - কখনো সোজা কখনো বা উল্টো করে।
( উফ! গ্যাল্যাক্সে-নাভি-গোলকধাঁধাঁয় ক্লান্ত!!
তবু জটিলতা-পেউবেক-পথ বেয়ে নেমে আসি ঊরু-ক্রেভ্যাসে। )
আর অধিকারের ছাপ এঁকে দিই তোমার অনাঘ্রাত অধরে।
( বার বার বললাম, তবু দুল দু'টো খোলোনি, উ: - আমার গাল গেল চিরে! )
আয়্যাম সরে ড্যার্লেন, কিন্তু মেল শভেনেজ্মের মধু-স্বাদ, তোমার মাও তো পেয়েছিলেন এক দিন!!
( কই তখন তো তিনি বলেননি, য়্যু আর গয়েন টু ফার, যাও আমি খেলবো না আর! )
তারপর, স্বল্প একটু বিশ্রাম, আদর-খেলা-এন্টেরাপ্ট্যাস
( এটা অবশ্য আমি আদর করে বলি! আর কয়ট্যাস-এন্টেরাপ্ট্যাস বলে বেরসিক ডাক্তারে - )
কারণ, আমি আবার পড়বো তোমায়, পরশু - শনিবারে।





৯৭ - ০০

No comments: